যাত্রাপালার ইতিহাস: মোবাইল-কম্পিউটারের যুগে হারিয়ে যাওয়া এক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য

যাত্রাপালার বিকাশ ও জনপ্রিয়তা মোবাইল, কম্পিউটার আর ইন্টারনেটের এই যুগে যাত্রাপালার নামও জানেন না অনেকে। অথচ এককালে বাংলার গ্রাম-গঞ্জে যাত্রাপালা ছিল প্রধান বিনোদনের মাধ্যম। এটি ছিল এমন এক সময়ের কথা, যখন সিনেমা হল, টেলিভিশন, কিংবা রেডিওর এত প্রসার ঘটেনি। মানুষের…

খেয়া নৌকার মাঝি -নদীমাতৃক বাংলাদেশের ঐতিহ্যের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ

Kheya nouka

বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ হিসেবে পরিচিত। ছোট-বড় মিলিয়ে এখানে প্রায় সাতশত নদী রয়েছে, যা দেশের সংস্কৃতি, অর্থনীতি, এবং মানুষের দৈনন্দিন জীবনের সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। নদী পারাপারের জন্য খেয়া নৌকা একসময় ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। আর এই খেয়া নৌকা…

হাতে-টানা রিকশা: হারিয়ে যাওয়া এক ঐতিহ্যবাহী বাহন

Image source: Kindle Magazine হাতে-টানা রিকশার সূচনা হয়েছিল ১৮৮০ সালের দিকে। প্রথমে জাপান এবং চীন থেকে আসা এই বাহন ধীরে ধীরে বাংলায় জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। হাতে-টানা রিকশা মূলত কাঠ এবং লোহার ফ্রেম দিয়ে তৈরি হতো, যার সামনে লাগানো থাকত দুটি…

কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাওয়া হরবোলা শিল্প

একটি সময় ছিল যখন আমাদের বাংলার গ্রামাঞ্চলে মেলার মাঠে, যাত্রাপালার আসরে, অথবা বাড়ির আঙিনায় শোনা যেত একটি আশ্চর্যজনক কন্ঠস্বর। সেই কন্ঠস্বর থেকে কখনো শোনা যেত বাঘের গর্জন, কখনো পাখির ডাক, কখনো বা ঝড়ের আওয়াজ। অবাক হতে হতো না, কারণ এসব…

কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাওয়া পেশা

1. রানার: প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে পাল্লা দিতে না পেরেই মূলত বিলুপ্ত হয়েছে রানাররা। খুব প্রত্যন্ত অঞ্চলেই কাজ করতেন তারা। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট দূরত্ব অতিক্রম করে চিঠির বোঝা পৌঁছে দিতেন অন্য আরেক রানারের হাতে। । 2. ধুনারি:তুলা ধুনা একটি অতি…